অনুষ্ঠানে জানানো হয়, ইতোমধ্যে সিরাজগঞ্জ ইকোনমিক জোনের ভূমি অধিগ্রহণ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। এখানে বিদ্যুত্ ও গ্যাস সংযোগ রয়েছে। এর পাশাপাশি প্রয়োজনীয় পানি শোধনাগার প্ল্যান্ট, বর্জ্য পরিশোধনাগার প্ল্যান্ট, অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থাসহ সকল পরিবেশবান্ধব ব্যবস্থা থাকবে।
প্রস্তাবিত শিল্পখাতসমূহের মধ্যে টেক্সটাইল ও নিট-ওয়্যার, এগ্রোবেইজড ফুড অ্যান্ড বেভারেজ, ফার্মাসিউটিক্যাল, অটোমোবাইলস, এলএনজি, চামড়াজাত পণ্য, স্টিল, ইলেকট্রনিক্স, আইটি, ফার্নিচার, পাওয়ার প্ল্যান্ট ইত্যাদি। বাণিজ্যিক উত্পাদনের প্রথম বছরে ১ লাখ কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে যা পরবর্তী ১০ বছরের মধ্যে প্রায় ৫ লাখে উন্নীত হবে বলে অনুষ্ঠানে আশা প্রকাশ করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এসডিজি মুখ্য সমন্বয়ক মো. আবুল কালাম আজাদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন ভূমি মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মুজিবুর রহমান হাওলাদার, বিদ্যুত্ বিভাগের সচিব ড.আহমদ কায়কাউস এবং সিরাজগঞ্জ ইকোনমিক জোন লিমিটেড ও বিজিএমইএ এর ভাইস চেয়ারম্যান মাহমুদ হাসান খান বাবু। লাইসেন্স প্রদান অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান পবন চৌধুরী। অনুষ্ঠানে জানানো হয়- বেজা ইতোমধ্যে ১৪টি বেসরকারি অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠা করার লক্ষে প্রি-কোয়ালিফিকেশন লাইসেন্স প্রদান করেছে এবং ৪টি বেসরকারি অর্থনৈতিক অঞ্চলকে চূড়ান্ত লাইসেন্স প্রদান করেছে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস